স্টকরিপোর্ট প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের ২৩টি কোম্পানির মধ্যে ২১টি কোম্পানি ৩০ জুন, ২০২২ সমাপ্ত অর্থবছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এরমধ্যে নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ি আট কোম্পানির শেয়ার প্রতি কার্যকরি নগদ প্রবাহ এনওসিএফপিএস) বা ক্যাশ ফ্লো বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। কোম্পানিগুলোর নাম ও ক্যাশ ফ্লোর চিত্র নিচে দেওয়া হলো-
অ্যাসোসিয়েটেড অক্সিজেন: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৩ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৫৭ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ বেড়েছে ৫৪ পয়সা।
বারাকা পতেঙ্গা: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৪ টাকা ১৩ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৩ টাকা ৭৯ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ বেড়েছে ৩৪ পয়সা।
তিতাস গ্যাস: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৩০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল মাইনাস ১ টাকা ১১ পয়সা। অর্থাৎ কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লো নেগেটিভ থেকে পজেটিভ হয়েছে।
লিন্ডে বাংলাদেশ: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৮০ টাকা ৩৪ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৭৭ টাকা ৭০ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ বেড়েছে ২ টাকা ৬৬ পয়সা।
ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৪৯ টাকা ৭০ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ৩০ টাকা ৯১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ বেড়েছে ১৮ টাকা ৭৯ পয়সা।
যমুনা অয়েল: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১০১ টাকা ৪৩ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১৪ টাকা ০১ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ বেড়েছে ৮৭ টাকা ৪২ পয়সা।
মেঘনা পেট্রোলিয়াম: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ১৫৫ টাকা ১১ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ১১৪ টাকা ৬৫ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ বেড়েছে ৪০ টাকা ৪৬ পয়সা।
পদ্মা অয়েল: সমাপ্ত অর্থবছরে কোম্পানিটির শেয়ার প্রতি ক্যাশ ফ্লো দাঁড়িয়েছে ৯৮ টাকা ১৫ পয়সা। আগের বছর যার পরিমাণ ছিল ২ টাকা ৭৩ পয়সা। অর্থাৎ গত বছরের তুলনায় চলতি বছরে কোম্পানিটির ক্যাশ ফ্লোর পরিমাণ বেড়েছে ৯৫ টাকা ৪২ পয়সা।